এইচ এম হেলাল : বরিশাল নগরীতে আবাসিক হোটেলগুলোতে রেড়েই চলছে অসামাজিক কর্মকান্ড ,পাশাপাশি অপরাধীদের অভয়ারণ্য পরিনত হ”েছ হোটেলগুলো । আইন শৃংখলা বাহিনীর অভিযান খদ্দেরসহ পতিতা ধরা পরলেও থেমে নেই অসামাজিক কর্মকান্ড । ¯’ানীয়দের মতে ছোট এই নগরীতে রাতারাতি টাকা কামানোর ধান্ধায় দিন দিন আবাসিক হোটেলের পরিমান কমছে । এতে করে হোটেল সংলগ্ন ব্যাবসা প্রতিষ্ঠানগুলো লোকসানের সম্মুীন হ”েছ । কেননা আবাসিক হেটেলে মাদক ও অসামাজিক কর্মকান্ডর কারনে ওখানে ভালো মানুষ আসতে চায়না । তাছাড়া ওই সকল হোটেলে সরকারি কোন নির্দেশ মানা হ”েছনা । মাদক ব্যাবসায়ী , পতিতা ব্যাবসায়ী ,চোরাকারবারী সহ সকল প্রকার অসাধু ব্যাবসায়ী যাদের চোঁখ কপালে উঠেছিলো এবং বরিশাল নগরীতে যার আগমনী বার্তায় থমকে গিয়ে ছিলো এ সকল ব্যাবসা । তিনি আর কেউ নন । তিনি হ”েছন সদ্য বিদায়ী ডিএমপি কমিশনার এস এম রূহুল আমিন । বরিশাল মেট্রোতে যোগদান করার পরপরই তিনি বলে ছিলেন বরিশালের আবাসিক হোটেল গুলোতে অসামাজিক কর্মকান্ড চলতে দেয়া হবে না । তার বক্তব্যর প্রেক্ষিতে নগরীর একাধিক হোটেলে অভিযান চালায় পুলিশ ।সফলতাও এসেছে অনেক ।তবে দিন অনেক গড়িয়েছে । পুলিশও যেন অনেকটা ঝিমিয়ে পরেছে । বর্তমানে নগরীর প্রায় দু একটি বাদে সকল আবাসিক হোটেলেই চলছে রমরমা দেহ বানিজ্য । আরালে আব ডালে এ ধরনের দেহ ব্যানিজ্য অনেকেই হ”েছন নিস্ব । বিশেষ করে বরিশালের বাহিরের জেলা গুলো থেকে আসা সাধারন মানুশ গুলো দালালের খপ্পরে পরে ওই সকল হোটেল গুলোতে উঠে প্রতারিত হ”েছ । এ ছাড়া উঠতি বয়সি ছেলে মেয়েরা সেই সকল আবাসিক হোটেলে গিয়ে আনন্দ ফুর্তিতে মাতছেন। এতে কেউ বা আবার লাস হয়ে বের হ”েছ সেই অন্ধকার গলি থেকে । অতীতে এ ধরনের লাসের খবর বহূবার পএিকায় প্রকাশিত হয়েছে । যার তদন্তে নেমে পুলিশ পেয়েছে মাদকের চিহ্ন । শুুধু যে কেবল দেহ বানিজ্য তাই নয় যেখানে গভির রাতে চলে উদাম নিত্য । অনুসন্ধানে জানা যায়, পর্যটন নগরী না হলেও বরিশালে নগরীতে প্রায় ৩০টি অবাসিক হোটেল রয়েছে । যার প্রতেকটিতে মাদক আর পতিতা বানিজ্য চলে । আর র্শীষে রয়েছে হোটেল নুপুর ,হোটেল অতিথী , হেটেল সিভিও ,হোটেল সি পেলেস ,হোটেল স্বাগতম ,হোটেল বরগুনা ,হোটেল পপুলার, হোটেল তাজ , হোটেল সিটি প্লাজা , হোটেল মা , হোটেল ব্যাবিলন , হোটেল আজ, হোটেল পপুলার ইন , হোটেল ভোলা ,হোটেল চিল , হোটেল অন্তরা , ওই সকল হোটেলে সরকারি কোন নিদের্শনা মানা হয়না । কোন কোন হোটেলে বোর্ডারদের কোন তথ্য রাখা হয়না । আর দু একটিতে তথ্য রাখলেও সেখানে রয়েছে কারচুপি। হোটেল কতৃপক্ষ পালিত পতিতাদের ছদ্দ নাম ব্যবহার করে খদ্দেরের সাথে স্বামী স্ত্রী সম্পর্ক লিখে অবাধ মেলামেশার সুযোগ করে দেয়া হয় । এদিকে হোটেল এলাকায় রয়েছে বেশ কয়েকটি মসজিদ ।সেখানে মুসল্লীরা নামাজ আদায় করতে আসেন । একাধিক মুসল্লী জানান ,মেয়ে মানুষ এবং মাদকসেবীদের আনাগোনায় তারা অনেক সময় বিব্রতকর পরি¯ি’তির শিকার হন । তাদের দাবী এ ব্যাপারে প্রশাসনের কঠোর নজরদারি দেয়া উচিৎ ।
Desing & Developed BY EngineerBD.Net
Leave a Reply