সোমবার, ২০শে মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, রাত ১২:৫৩

শিরোনাম :
কথা দিচ্ছি আপনাদের সেবায় আমি সর্বদা পাশে থাকবো : চেয়ারম্যান প্রার্থী এসএম জাকির হোসেন উপজেলার উন্নয়নে আপনাদের পাশে আমি সর্বদা রয়েছি -ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী জসিম উদ্দিন মোটরসাইকেল প্রতিকের চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের ওপর হামলা, আহত-২ সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান প্রার্থী হওয়া কে এই জাকির হোসেন প্রচার-প্রচারণায় ভোটারদের মন জয় করছেন ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী জসিম যারা আমার জন্য কাজ করেছে আমি তাদের রেখে কখনো পালিয়ে যাইনি-এসএম জাকির হোসেন রেমিটেন্স আহরণে রূপালী ব্যাংকের ২ দিন ব্যাপী ক্যাম্পেইন সম্পন্ন সদর উপজেলা নির্বাচনে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী জসিম উদ্দিনের মনোনয়ন বৈধ ঘোষনা বরিশালের দুই উপজেলায় বৈধতা পেলেন ২৫ প্রার্থী ঝালকাঠিতে বেপরোয়া ট্রাক কেড়ে নিল ১৪ প্রাণ

অপরাধের শীর্ষে বরিশাল আবাসিক হোটেল

dynamic-sidebar

এইচ এম হেলাল : বরিশাল নগরীতে আবাসিক হোটেলগুলোতে রেড়েই চলছে অসামাজিক কর্মকান্ড ,পাশাপাশি অপরাধীদের অভয়ারণ্য পরিনত হ”েছ হোটেলগুলো । আইন শৃংখলা বাহিনীর অভিযান খদ্দেরসহ পতিতা ধরা পরলেও থেমে নেই অসামাজিক কর্মকান্ড । ¯’ানীয়দের মতে ছোট এই নগরীতে রাতারাতি টাকা কামানোর ধান্ধায় দিন দিন আবাসিক হোটেলের পরিমান কমছে । এতে করে হোটেল সংলগ্ন ব্যাবসা প্রতিষ্ঠানগুলো লোকসানের সম্মুীন হ”েছ । কেননা আবাসিক হেটেলে মাদক ও অসামাজিক কর্মকান্ডর কারনে ওখানে ভালো মানুষ আসতে চায়না । তাছাড়া ওই সকল হোটেলে সরকারি কোন নির্দেশ মানা হ”েছনা । মাদক ব্যাবসায়ী , পতিতা ব্যাবসায়ী ,চোরাকারবারী সহ সকল প্রকার অসাধু ব্যাবসায়ী যাদের চোঁখ কপালে উঠেছিলো এবং বরিশাল নগরীতে যার আগমনী বার্তায় থমকে গিয়ে ছিলো এ সকল ব্যাবসা । তিনি আর কেউ নন । তিনি হ”েছন সদ্য বিদায়ী ডিএমপি কমিশনার এস এম রূহুল আমিন । বরিশাল মেট্রোতে যোগদান করার পরপরই তিনি বলে ছিলেন বরিশালের আবাসিক হোটেল গুলোতে অসামাজিক কর্মকান্ড চলতে দেয়া হবে না । তার বক্তব্যর প্রেক্ষিতে নগরীর একাধিক হোটেলে অভিযান চালায় পুলিশ ।সফলতাও এসেছে অনেক ।তবে দিন অনেক গড়িয়েছে । পুলিশও যেন অনেকটা ঝিমিয়ে পরেছে । বর্তমানে নগরীর প্রায় দু একটি বাদে সকল আবাসিক হোটেলেই চলছে রমরমা দেহ বানিজ্য । আরালে আব ডালে এ ধরনের দেহ ব্যানিজ্য অনেকেই হ”েছন নিস্ব । বিশেষ করে বরিশালের বাহিরের জেলা গুলো থেকে আসা সাধারন মানুশ গুলো দালালের খপ্পরে পরে ওই সকল হোটেল গুলোতে উঠে প্রতারিত হ”েছ । এ ছাড়া উঠতি বয়সি ছেলে মেয়েরা সেই সকল আবাসিক হোটেলে গিয়ে আনন্দ ফুর্তিতে মাতছেন। এতে কেউ বা আবার লাস হয়ে বের হ”েছ সেই অন্ধকার গলি থেকে । অতীতে এ ধরনের লাসের খবর বহূবার পএিকায় প্রকাশিত হয়েছে । যার তদন্তে নেমে পুলিশ পেয়েছে মাদকের চিহ্ন । শুুধু যে কেবল দেহ বানিজ্য তাই নয় যেখানে গভির রাতে চলে উদাম নিত্য । অনুসন্ধানে জানা যায়, পর্যটন নগরী না হলেও বরিশালে নগরীতে প্রায় ৩০টি অবাসিক হোটেল রয়েছে । যার প্রতেকটিতে মাদক আর পতিতা বানিজ্য চলে । আর র্শীষে রয়েছে হোটেল নুপুর ,হোটেল অতিথী , হেটেল সিভিও ,হোটেল সি পেলেস ,হোটেল স্বাগতম ,হোটেল বরগুনা ,হোটেল পপুলার, হোটেল তাজ , হোটেল সিটি প্লাজা , হোটেল মা , হোটেল ব্যাবিলন , হোটেল আজ, হোটেল পপুলার ইন , হোটেল ভোলা ,হোটেল চিল , হোটেল অন্তরা , ওই সকল হোটেলে সরকারি কোন নিদের্শনা মানা হয়না । কোন কোন হোটেলে বোর্ডারদের কোন তথ্য রাখা হয়না । আর দু একটিতে তথ্য রাখলেও সেখানে রয়েছে কারচুপি। হোটেল কতৃপক্ষ পালিত পতিতাদের ছদ্দ নাম ব্যবহার করে খদ্দেরের সাথে স্বামী স্ত্রী সম্পর্ক লিখে অবাধ মেলামেশার সুযোগ করে দেয়া হয় । এদিকে হোটেল এলাকায় রয়েছে বেশ কয়েকটি মসজিদ ।সেখানে মুসল্লীরা নামাজ আদায় করতে আসেন । একাধিক মুসল্লী জানান ,মেয়ে মানুষ এবং মাদকসেবীদের আনাগোনায় তারা অনেক সময় বিব্রতকর পরি¯ি’তির শিকার হন । তাদের দাবী এ ব্যাপারে প্রশাসনের কঠোর নজরদারি দেয়া উচিৎ ।

আমাদের ফেসবুক পাতা

© All rights reserved © 2018 DailykhoborBarisal24.com

Desing & Developed BY EngineerBD.Net